আমার বয়সেরা
আমার বয়সেরা আমারে দেখে দেখে যাবে চলে।
তারা ড্রাইভার ভাঙাচোরা রাস্তার ধীর রিকশার, আর আমি যেনো দাঁড়ায়ে থাকবো বর্তমান ভূবনে, খাম্বার পাশে— টাকার অভাবে যাত্রী বাসের।
আমার বয়সেরা মরে যাবে আমারে দেখে দেখে। রাখতে পারবো না ফুল আমি তাদের কফিনে।
খাবো সিগারেট, আসলেও বাস।
দাঁড়ায়েই থাকবো যেনো কাঙ্ক্ষিত সময়ে,
যদি আসে মৃত্যুও, আমি যেনো রয়ে যাবো আমার পছন্দে। যেনো কিছুই করবে না, আমার বয়সেরা চলে যাবে দেখে আমারে রেখে বয়সহীন সময়ে।
যাওয়ার আভিজাত্য করে তরক, তাদের কিছুই করতে দিবো না আমি, রেখে আমার টাকার অভাব বজায়ে।
তুমি প্রজাপতি
তুমি প্রজাপতি, অনেক কৌশলে ছড়ানো তোমার ডানা। তুমি কি আমার সম্ভোগের সৌন্দর্য হতেই শুধু শুঁয়াপোকার জীবন এসেছো ছেড়ে? দেখবো তোমার ডানার ভাঁজ আর কারুকাজ, ফুলের আশপাশে, যথাযথ পরিবেশে।
তোমার বিচ্ছিরি পেট আর পা দেখতে চাইবো না। অথচ তুমি উল্টে পড়বা কখনো, হয়তো আমার সামনে। তোমার অসহায়ত্ব বিচ্ছিরি লাগবে। আশপাশ থেকে তোমার উল্টানো শরীর ফুঁ দিয়ে ফেলে দিবো, শরীর থেকে ময়লা তাড়ানোর মতো
যেনো ফুঁয়ে শরীরের ব্যথা ধুয়ে ফেলতেছি আমি।
বিলীয়মান
হাইওয়ে থেকে পরিত্যক্ত রোডে এসেছি নেমে,
দাঁত পিঠ ভাঙা এই ক্রেইন ও ট্রাকের ভাগাড়ে নিজেরে নিক্ষেপ করে। অনস্তিত্বের কাছে কিছু এইখানে হওয়া যাবে।
ডিভাইডারের ধোঁয়াখোর ঝাউ আমারে আড়াল করুক, ডিভাইডারের উপকারেরা আমারে ভাবায়ে তুলুক।
আর কখনো উজ্জ্বল রোডে তাকাতে চাই না আমি। সরে গেলে সব জনপদ থেকে, সরে গেলে তারা আমার থেকে, আমার থেকে কি ডিভাইডারে আলাদা হবো আমি?
সত্বার এমন প্রতিকূলাচার দৃষ্টি দিচ্ছে প্রশান্তি নিয়ে অদূর ফ্লাইওভারে। আমার ক্রোধের ধ্বংসমূলক ভেঙে পড়াগুলি উঠে যাচ্ছে ফ্লাইওভারের ভাঙনপ্রবণ পার্টসগুলোতে এসিড ঢেলে।
আমার থেকে তোমারে রক্ষার, বলো আমারে উপায়সমূহ।
আমারে শেখাও দাঁত ভাঙা হয়ে পড়ে রইবার নিয়মাবলী।
দাঁত পিঠ ভেঙে হতে কি পারবো তোমাদের তরে কল্যাণকামী— অনস্তিত্বে মজ্জনরত
ময়লা পানিতে গুলতে থাকা একটা পরিশোধক, যার কণাকে পষ্ট করবে না ফ্লাইওভারের আলো?
আমার বয়সেরা আমারে দেখে দেখে যাবে চলে।
তারা ড্রাইভার ভাঙাচোরা রাস্তার ধীর রিকশার, আর আমি যেনো দাঁড়ায়ে থাকবো বর্তমান ভূবনে, খাম্বার পাশে— টাকার অভাবে যাত্রী বাসের।
আমার বয়সেরা মরে যাবে আমারে দেখে দেখে। রাখতে পারবো না ফুল আমি তাদের কফিনে।
খাবো সিগারেট, আসলেও বাস।
দাঁড়ায়েই থাকবো যেনো কাঙ্ক্ষিত সময়ে,
যদি আসে মৃত্যুও, আমি যেনো রয়ে যাবো আমার পছন্দে। যেনো কিছুই করবে না, আমার বয়সেরা চলে যাবে দেখে আমারে রেখে বয়সহীন সময়ে।
যাওয়ার আভিজাত্য করে তরক, তাদের কিছুই করতে দিবো না আমি, রেখে আমার টাকার অভাব বজায়ে।
তুমি প্রজাপতি
তুমি প্রজাপতি, অনেক কৌশলে ছড়ানো তোমার ডানা। তুমি কি আমার সম্ভোগের সৌন্দর্য হতেই শুধু শুঁয়াপোকার জীবন এসেছো ছেড়ে? দেখবো তোমার ডানার ভাঁজ আর কারুকাজ, ফুলের আশপাশে, যথাযথ পরিবেশে।
তোমার বিচ্ছিরি পেট আর পা দেখতে চাইবো না। অথচ তুমি উল্টে পড়বা কখনো, হয়তো আমার সামনে। তোমার অসহায়ত্ব বিচ্ছিরি লাগবে। আশপাশ থেকে তোমার উল্টানো শরীর ফুঁ দিয়ে ফেলে দিবো, শরীর থেকে ময়লা তাড়ানোর মতো
যেনো ফুঁয়ে শরীরের ব্যথা ধুয়ে ফেলতেছি আমি।
বিলীয়মান
হাইওয়ে থেকে পরিত্যক্ত রোডে এসেছি নেমে,
দাঁত পিঠ ভাঙা এই ক্রেইন ও ট্রাকের ভাগাড়ে নিজেরে নিক্ষেপ করে। অনস্তিত্বের কাছে কিছু এইখানে হওয়া যাবে।
ডিভাইডারের ধোঁয়াখোর ঝাউ আমারে আড়াল করুক, ডিভাইডারের উপকারেরা আমারে ভাবায়ে তুলুক।
আর কখনো উজ্জ্বল রোডে তাকাতে চাই না আমি। সরে গেলে সব জনপদ থেকে, সরে গেলে তারা আমার থেকে, আমার থেকে কি ডিভাইডারে আলাদা হবো আমি?
সত্বার এমন প্রতিকূলাচার দৃষ্টি দিচ্ছে প্রশান্তি নিয়ে অদূর ফ্লাইওভারে। আমার ক্রোধের ধ্বংসমূলক ভেঙে পড়াগুলি উঠে যাচ্ছে ফ্লাইওভারের ভাঙনপ্রবণ পার্টসগুলোতে এসিড ঢেলে।
আমার থেকে তোমারে রক্ষার, বলো আমারে উপায়সমূহ।
আমারে শেখাও দাঁত ভাঙা হয়ে পড়ে রইবার নিয়মাবলী।
দাঁত পিঠ ভেঙে হতে কি পারবো তোমাদের তরে কল্যাণকামী— অনস্তিত্বে মজ্জনরত
ময়লা পানিতে গুলতে থাকা একটা পরিশোধক, যার কণাকে পষ্ট করবে না ফ্লাইওভারের আলো?