ধর্ষকের মা
🌺
ধারের বুক থেইক্যা ধাম কইরা যহন বড়পোলাডা'রে নিয়া যায়
তহন রাইত বড় ভারী
ভারী আসমানের চাঁঁন
অতোজোরে দরজা খুললে, মায়ের পাজর ভাইঙা যায়
জন্মের আগেই এইডা খোদা কেন মানুষ'রে শিখায় নাই?
কেন তারা জানে না, মায়ের চোখ ঝুইল্লা থাকে আসমানে
তারায় তারায় দেখা যায়
যে পায় না আদর, টালের ওম
বেড়ার গায় গন্ধ ছড়ায় রক্তগেঁদা
তহন বুটের তলায় মইডলা ফুল আড় ভাঙ্গে
চিৎকার আসে আন্ধার কইরা
"আমারে ছাইড়া দ্যান স্যার, আর এই কাম করুম না"
গুলির আওয়াজ ফাঁকা মনে অয়,
মনে অয় মাঝ রাইতে আমার বুকটা যেমন
চিৎকার থামে, বাতাস থামে না
যারে রেইপ করছে, সেও এক মা
যে জন্ম দিছে সেও এক মা
অত্যাচারও আমার, সাজাও আমার
খোদা, তুমি কেন শিখাও নাই
মা ছাড়া কাউ'রে কোনদিন সাজা দেওয়া যায় না!
ঝড়বেলা
🌺
মৌসুমী ঝড়
বুকে শ্লেষ্মা, ডানায় হিম
পাতালে কবর মৃত্যু অসীম
সবহারা এক পর
আবডালে ডাকে কারে
খবর শোনাও সেইসব পাখিদের
যারা উড়ে আসে
মৃত্যুর আগে
ডোমের হাতে
চকচকে রোদ
ঘুমে কাদা দূরাত্বীয় মাদুর পেতে
এই শয়নকক্ষ উড়ে যায় কাদের সাথে!
কারা হয়ে আছে নির্বাক অসীম সঙ্গীতে
প্রচন্ড ঝড়ের ওপাড়ে
ধ্যানমগ্ন পাহাড়
হাতে নিয়ে শিশু কবর
খুঁড়ে চলেছে শব্দের পরে শব্দ
শুনতে পাচ্ছো না, সেইসব জোড় ভাঙা সন্ধ্যাকাল...?
সুদূরের কাছে
🌺
তৃষা, দীর্ঘ যাপন শেষে
কোন কোন রাত নামে অন্তীম ডানার মতো
কুশায়া একা নয়, একা নয় সুদীর্ঘ নদীটাও
শুধু এপাড় ওপাড় ডেকে মরে এক নির্লিপ্ত ঢেউ
উতাল পাথাল করে সংসারে হেসে-খেলে
ঘুমিয়ে যায় শীতকাল, মাদুরে শোয়া রোদের মতোই
বোধে গেঁথে থাকে সারাদিনমান
অভিমান সবারই ভাঙে, ভাঙে না শুধু
মরা নদীটার ভার, আহার থেকে তুলে এনে
যে জল গরিয়েছে চোখে, ব্যঙাচীর শোকে
মা হলে তুমিও বুঝবে পাখিরা কেন কাদে না
কেন থাকে না মৃত্যুর পাশে শুয়ে
উড়ে উড়ে মেঘ হয়ে যায় বিচ্ছেদ
তৃষা, তোমার দেওয়ালে অসংখ্য চোখ
তারা যদি একসাথে কেঁদে ওঠে
যদি ডুবে মরে কোন এক প্রতঙ্গের পোনা
ডানার ভারে ধ্বসে যাবে পৃথিবীর রাত
ক্লান্ত অথচ অবসর নেই জেনেও
পরস্পর পরস্পরের দিকে ছুঁড়ে দিয়েছি
সেইসব অবহেলা, অপেক্ষা আর আপোষহীন
রাত্রির বিষন্নতা
আমরা ডেকে উঠেছি ভোরের আলোর মতো
চোখ গেলো চোখ গেলো বলে...
মা
🌺
হুনছি, মানুষ নাকি মানুষের জইন্য
না দুষি অইন্য
নিজের ছাওয়াল, সেই যে গেলো
আর তো ফিরলো না!
যে নাড়ি একবার ছিঁড়ে গেছে, তা কি আর জুড়া যায়!
মনডা খালি মানে না,
যতো কূডাক ডাকে,
কোকিলের ছাও, তারও তো কেউ না কেউ থাকে
বুঝি কাকের মতোন তারেও রাখছে ঢেকে
সুখে শান্তিতে না থাক, জানডা যেন থাকে।
কিছুই রাখে না কেউ, কালার ঘাটের ঢেউ
আমাগো ভিটার চাল, বন-বিলাইয়ের ছাল
রাস্তায় খাইছে অর্ধেক, বাকি অর্ধেক গাঙের প্যাটে,
ঠায়-ঠিকানা কবে হারাইছে মনে নাই,
তবু সন্ধ্যায় সমানে হাতরাই
শীতকাল আইলে মনে পড়ে,
টনটনা চুলা, দগদগে আগুন
ভাতের গন্ধে আসমানে তারা ফোটে
সবই তো পুড়ছে, আসমান জমিন হাটে
মরার শীতকালডা খালি পুরলো না আজও...
রাইত বাড়লে কাঁপন ধরে হাড়ে
শহরে
কত কত বুক খালি পড়ে আছে
কত কত পাখি একলা একলা বাঁচে
ফুটপাতে সেই আঁচল বিছায়া ডাকি
আয়'রে মানুষ বুকের মইধ্যে রাখি
কই? কেউ তো দাঁড়ায় না! কেউ ডাকে না মানুষ কইয়া
এহন বুঝি সব মানুষেই উইড়া বেড়ায় মা হারায়া...!
প্রার্থনা
গহীনে কেবলই ধারাপাত
হাত ধরে টেনে তোলো
রাত থেকে রাতে এই যাত্রা পথে
রুহের দুয়ার খোলো
শোনো, আওয়াজ এক শুন্য কবর
শুয়ে আছে মোকামের ধড়
শোনো, তীলকের রুপ নেহারে
খুব হারা এক আলোর ঘর।
পতনের রেণু যদি ফুলের হত
কবরের বুকে আমি তেমনি ক্ষত
তেমনি সারিয়ে তোলো রুহের আয়না
নূরের ঝলক তূর তীলক সয় না
দিলের দহবন এমনই ছোট্ট নীড়
আসা যাওয়া পথে তব আসমানী ভীড়
হাওয়া হতে শুনি তবু, ডাকছো আমায়
দমের ছলে এসো মোকামের আঙ্গিনায়।
মিনা মাঝি
মাঝি,
পরানের কথা কইতে চাই
কইতে চাই, পৃথিবীর ভাজে কি আছে হারাবার
কি আছে, যারে তুমি করে দিলে পার
মানুষের ঘরে মানুষই তো জন্মায়
তারপরও কেন বিড়াল পোষে, কুকুর পোষে
শূকর পোষে ভালোবেসে
তুমি নাও ছাড়ো মাঝি
আমি পরানের কথা কইতে চাই
কইতে চাই, ভরা গাঙে
জোছনার ছলরঙে
কতজনা হারালো তার নোলক
কতজনার চোখের পলক
গলার মালা, বুকের জ্বালা
সবই তো বাইয়া গেলা, শুধু চাইয়া দেখলা না
ওপাড় কোনদিন এপাড় আসে না
আগুনে তো সকলেই পোড়ে
তোমার গাঙ পোড়ে না?
সেও ঝরে না তোমার মতো পাতালের অঙ্গে!
না তুমি লাঙ্গের, না গাঙ্গের
তুমি কেবল বাইয়া গেলা, জনমের দুঃখ
অকালপক্ষে চান্দের আলো
তোমার কপাল ভালো
জানতো যদি ঢেউ, তোমারও আছে কেউ
যে দুঃখ পোষে আপন পরান রুখে
সেও ভাঙতো না নিজেই নিজের বুকে
কইতে চাই,
আমার চোখের জল যদি পরে মরা গাঙে
সেও কি ভরে উঠবে তোমার দুঃখের মতো
ঢেউয়ে দুলবে তোমার নাও
তুমি বাইয়া যাও
দুলাইও না, আর দুলাইও না টলোমলো চোখ
বাইরা যায় যদি গাঙের জল, ভাঙ্গে তাহার পাড়
তুমি আমায় কেমনে করবা পার?
বেলা-ভার
মুখ ঘুরায়া নিও না, ফুটপাতেও তো সূর্য ওঠে
যদিও আমাগো সূর্য আর নগরের সূর্য এক না
এক না দেইখা, দেশান্তরী হইছে বেলার মা
আটা-চটা, নদীর ভাটা সব পইড়া আছে আঁচলে
কেবল ইজ্জৎটা নাই, যেইডা মানুষ বইয়ের ভাজে লুকায়া রাখে
মানুষ সব লুকাইতে পারে,
জারজ প্যাট, পচন ধরা চ্যাট, কাম, ক্ষুধা
মগজের ফুটফুটানী
অন্তরের খুটখুটানী
এমনকি নিজের খুনি'রে পর্যন্ত
আমাগো অবশ্য এই না থাকাডা ছাড়া আর কিছুই লুকাইতে হয় না।
এই ধরেন, গত বছর,
আমাগো মেলা মানুষ আছিলো নগরের ফুটপাতে
এহন নাই, নাই কেন?
নাই, তার কারণ
আপনারা পরিষ্কার হইছেন, আমাগো হাতে ধরায়া দিছেন ঝাড়ু
ঝাড়ুর মাথায় বেলার মা, কাপড় আলগা, ঝোলা গোস্ত
ফোলা ফোলা বুক, এইসব ময়লা আবর্জনা।
ঝাটা-পেটা করে সব পরিষ্কার কইরা দিছি,
রাইতে রাইতে রাস্তায় আপনাগো পাছার গোস্ত নাচানাচি করে,
বাজার দরে ঘইসা বেড়ায় ফুটপাত
নগর পরিষ্কার হইছে
এহন আর কোন বেলার মা ফুটপাতে আলগা ইজ্জৎ বিছায়া রাখে না।
দুয়ার
খুলে পরছে পাজরের হাড়,
দরজায় কড়া নাড়ে মাটি, এসো
শামিল হও
যে সকল সত্য
ভেঙ্গে পরেছে হাটুর কাছে
কপালের ভাজে যা লেখা আছে
ভাষাহীন বোরাকের গতি
দিয়ে দেই যদি চন্দ্র'কে
যে প্রতিদিন ফিরে আসে ঘরে
প্রতিদিন যে শঙ্কা কড়া নাড়ে
তার পাশে হা করে আছে বুক
শামিল হও
সুসজ্জিত বকের ডানায়
অন্দরে কেবলই আলো
সত্যের মতো সেও নিভে গ্যাছে
অক্ষরে অক্ষরে
নিভে গ্যাছে পথ, দিশা সম্ভার
ধারালো শপথ
ঘোর কেটে নাযীল হও, এসো
শামিল হও
মৃত্যুহীন এক ফাঁকা কবরে।
মতামত
বিশেষ এক নম্রতা আইসা হাজির হইছে এইখানে।
টুকটাক বাজাইতে পারে, গাইতে পারে হইলেই এক বিশেষ কদর দিয়া তারে মাথায় তুইলা রাখতে হবে। সে যে গাইতে পারে এই জন্যেই তার দোষাদি-দোষ সব মাফ। এইসব আপাকনা মূর্খচোদার দল, গাওয়ার নামে কত কত গুরুত্বপূর্ণ গানের যে পুটকি মাইরা চাঙ্গে তুইলা দিছে তার ঠিক নাই। গানের কথা ইচ্ছা মতোন বানায়া ছানায়া জাত মহাজনের পিন্ডি চটকায়ে আলাপরে যাচ্ছে-তাই বানায়ে ফুর্তি করা এইসব বোকাচোদা ইতরদের তিনবেলা চড়-থাপ্পরের (যথেষ্ট জ্ঞানসম্মত অপমান) উপর রাখার কথা থাকলেও এইসব ছাগল পালনে বাঙালপালের বিশেষ দক্ষতা খুব দৃষ্টিনন্দন লাগতেছে...
বিঃদ্রঃ গানের কথা এবং গীতিকার সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা না থাকলে নগদে ঘেটি ধরে বিদায় করে দেওয়ার প্র্যাক্টিস করেন হে ছাগপালক বঙ্গক্ষ্যাতের দল। নয়তো কবে জানি কানে হেডফোনের বদলে আপনার পাছায় আঙ্গুল দিয়া গান শোনায় ছাগলের শিঙে।
~স্বপ্নদোষ~
স্বপ্ন যদি ভেঙেই থাকে
সূর্য ওঠার আগে
আমায় তুমি ডেকে নিও
ভেজা কুসুম বাগে
দোষ দিও না স্বপ্ন'কে আর
এমন শীতের রাতে
আমি তোমায় জুরিয়ে দেবো
ধোঁয়ার গরম ভাতে...
জাহিদ জগতের কবিতা
আমি তোমায় ডাকবো বলে
নাম রেখেছি নিজে
আমারে ছাড়িয়া তোমায়
পাই না কেন খুজে বলো
পাই না কেন খুজে...
খুজে যদি না পাই তোমায়
মানব জনম লইয়া
চুরাশি লক্ষ জমিন ভবে
কাটাইলাম বৃথায়
তবু তোমায় পাই যেন গো
চক্ষু দুটি বুজে
পাই না কেন খুজে বলো
পাই না কেন খুজে...
জগৎ অন্ধ জনমের দায়
কান্দে দিবা নিশি
অন্ধকারে তোমার ওই রুপ
না পাই হৃদয় চষি
জমিন পোড়া ওগো শশী
রইও কালের মাঝে
পাই না কেন খুজে বলো
পাই না কেন খুজে...
সন্ধ্যা-নদী
সন্ধ্যাহীন নদীটাও বইছে আমার মতো ঘোর
অন্ধকার যাত্রার শেষপাড়ে উথাল- পাথাল বুক
কাঁকই-গাঁথা চুলের মতো, গাঁয়ের অভিমান
পরে পরে ঘুমায় মধ্য-দুপুরে
কেউ বলে মরলো বুঝি জোয়ার
লবন- ঝরা
শ্বাস মূল যার শুয়ে আছে কবরে
খবর জানতে চেও না
ও ফুল- ঝরা
ভনিতা ভেঙ্গে ঐ'যে উদাম বুক
কি'যে নিষ্ঠুর, কেউ বলে হয়েছে মাতাল
এপাড়ায় সন্ধ্যা নামে, খালি হাতে ফিরে আসে
যুবতীর মন
আর একটু তখন, গেলেই বা কি হতো
কি হতো যদি না ছাড়তো হাত
সর্বনাশ, কালী-সন্ধ্যায়
পায়ের তলায় পিষে মেরেছে নরম ঘাস
দূর্বার ঘাড়ে নেমেছে বিষ
ছিঃ কি শরম!
মরমে যে মরেছে সন্ধ্যায়, রাতে তার শরম ভেঙ্গে যায়
ভেঙ্গে গেছে ওপাড়ে লবনের দীপ
সমুদ্রের ডাক
বাঁকে বাঁকে উঠেছে চন্দ্র
দিবালোকে সেও মিশে যায়।
ড্রীল
আনন্দ আমারে করো,
করে ছিবড়ে করে দাও
লোকে বলুক বেশ্যা, চুতমারানি
মারো- কাটো- যা ইচ্ছা করো
করে নিঃস্ব করে দাও
কখনো করবো না মামলা মোকদ্দমা
পাবলিক ট্রায়াল বসাবো না
ফেসবুকে পোস্টেও জানাবো না কাউকে
তবু জেনে নিক সবাই
থুঃ থুঃ ছিটাক মুখে
ঘৃণায় সরে যাক সময়
তবু তুমি করো আনন্দ
করে ছুঁড়ে ফেলে দাও
যেন বৃদ্ধার বলিরেখা দেখা
হেসে ওঠে কোন এক বুড়ো
তবু আমায় করো তুমি
আনন্দ আমায় করো...
~পার হয়ে এসো~
জগতের কিছুই প্রমানিত নয়, সকলই এক চোখের সীমানা
পার হয়ে এসো, পার হয়ে এসো নদী
সমস্ত ভুল পথ ধরে, ওঁ-কার
ধ্বংসাবশিষ্ট নৃত্য জুড়ে
ঘর পালানো যুবকের প্রেমে পড়ে খুন হবার মতো
তুমি পার হয়ে এসো, পার হয়ে এসো টানাটানির সংসার
তত্বের বেড়াজাল, দূর্বিত্তের আলোকায়ন
বিদ্যায়তনের কড়া গারদ, ফোঁড়ার পূজ
গলিত হৃদয়ের দূর্গন্ধ নিয়ে, রেলে কাটা লাশের মতো
শত শত মাংসের টুকরা
পার হয়ে এসো, পার হয়ে এসো সময়ের কাঁটাতার
ধর্ষনের দর্শন নির্বাপিত অখন্ডতা ছেড়ে
রজঃরক্তে প্লাবিত অনাগতের মতো
গর্ভকালীন বমির মতো
আচমকা বিদ্যুতের ফুটপাতে ভূমিষ্ট শিশুর মতো
তুমি পার হয়ে এসো, পার হয়ে এসো দরাজ কন্ঠ
মাপা সুরে কাপা কাপা রাত
আলো এবং অন্ধকারে
ইশারায় অব্যক্ত সঙ্গীত
ভাঙচুর সকল নিভৃতে তাড়া করে
তুমি পার হয়ে আসো, আমার প্রিয়তম যাত্রা হে...
ছবি
মুদ্রায় অঙ্কিত তোমার বিরহ ফুটে ওঠে রক্তে
জাগ্রত জাতির পিতা, হরিণের মাথা কিংবা শুয়োরের বাচ্চা
চোখ রাঙায়, চোখ রাঙায়
অশ্রু সজল ভিখারীর দিকে
ফিকে হয়ে আসে লাল, সুর্যের মৃতদেহ
ভেতরে আমার বড় হয় শুধু মাতালের সন্দেহ
দীর্ঘ হতে সুর তোলে হৃদয়ের ভার
মুদ্রার পীঠে আঁকা সোনালী সাকার
ও বুক, তুমি ধরে রাখো জগতের আঁধার
আঁধারে আঁধারে যারা করছে কারবার
সকলেই কবিতা রাক্ষসের দাঁত
যেমন খেয়েছে চাঁদ, তেমনই বেহাত
হাতে হাতে জীবন তোমার দুঃখের ডালা
আমি কেন ফুল বলো, পৃথিবীর মালা
খসে গ্যাছে আলো হতে পৃথিবীর পোষাক
উলঙ্গ শিশুর মতো অশ্লীল বাক
জানি- জানি এসব ভুলে ধরেছো যে হাত
মুদ্রার পীঠে আঁকা তোমার প্রভাত,
প্রভাতে ডাকিয়া ফিরি ওহে মহাকাল
এইভাবে ফুটাইও আমাদের সকাল
ভেঙ্গে দিও পারাপার যত্নের সেতু
আমি প্রেম পৃথিবীর তরে, ভীষণ ভীতু।
একটি শিশু ভালোবেসে বড় হয়নি কখনো
উত্তরমুছুন