আই লাভ ইউ
এই ঝুপড়ি’র দরজাটা আমি খুলছিলাম আর দেখছিলাম সেইখানে শে শুইয়া আছে
সেইখানে শে শুইয়া আছে
আমার প্রেম
একটা ময়লা গেঞ্জি-পরা একটা লোকের পিছনে।
আমি আছিলাম রাফ-টাফ টাকা-পয়সা-নিয়া-বিন্দাস (এইটাই আমি)
আর আমি অদের দুইজনরে জাগাইলাম
গডের মতোন
আর যখন শে জাইগা উঠছিলো
শে চিল্লানি শুরু করলো, “হ্যাঙ্ক, হ্যাঙ্ক!” (এইটা আমার আরেকটা নাম)
“এই চুতমারানির কাছ থিকা আমারে নিয়া যাও
আমি অরে হেইট করি আমি তোমারে ভালোবাসি!”
অবশ্যই, এইগুলি বিলিভ না করার মতো বুদ্ধি আমার
আছিলো আর আমি বসছিলাম আর কইছিলাম,
“আমার একটা ড্রিঙ্ক দরকার, আমার মাথা-ব্যথা করতেছে আর আমার একটা ড্রিঙ্ক দরকার।”
প্রেম এইভাবে কাজ করে, দেখেন আপনে, আর তখন আমরা সেইখানে বসলাম
হুইস্কি খাইলাম আর আমি একদম স্যাটিসফাইড ছিলাম
আর তখন সে খুঁইজা পাইতা একটা পাঁচ ডলার বাইর কইরা আমারে দিলো,
“ও যা আনছিলো তার থিকা এইটুকই বাঁচছে, এইটাই আছে খালি, তোমার থিকা যা শে আনছিলো।”
আমি সোনার ডানাওলা কোন ফেরেশতা না কূপনগুলি দিয়া ছিঁবড়া বানানো,
আমি পাঁচ ডলার নিয়া অদেরকে ওইখানে রাইখা চইলা আসছিলাম
আর আমি সরুগলি’টা দিয়া হাঁইটা
আলভারাডো স্ট্রীটে আইছিলাম
আর তারপরে বামে ঘুইরা
পয়লা বার’টাতে