আমার অমরত্বের উপর একটা থ্রেট
শে কাপড় খুলতেছিলো আমার সামনে
তার ভোদাটা আমার সামনে রাইখা
আর আমি একটা বিয়ারের বোতল হাতে নিয়া শুইয়াছিলাম
বিছানায়।
এই আঁচিলটা কেমনে হইলো
তোমার পাছায়? জিগাইছিলাম আমি।
এইটা আঁচিল না, শে কইছিলো,
এইটা একটা তিল, এক রকমের
জন্মদাগ।
এইটা দেখলে আমার ডর লাগে, আমি কইছিলাম
বাদ দেই
এইটা।
বিছানা থিকা উইঠা আমি
আরেকটা রুমে হাঁইটা গেলাম আর
দোলনা চেয়ারে বসলাম
আর দুলতে লাগলাম।
শে বাইর হয়া আসছিলো। এখন, শোন,
বুড়াভাম একটা। তোর তো সারা গায়ে
আঁচিল আর দাগ আর নানান জিনিসে ভরা।
আমার মনেহয় আমার দেখা সবচে কুৎসিত
বুড়া বেডাটা হইতোছস
তুই।
বাদ দাও, আমি কইছিলাম, আমারে আরো কিছু কও
তোমার পাছার তিলটা
নিয়া।
শে হাঁইটা আরেকটা রুমে চইলা গেলো
ড্রেস পড়লো আর আমার সাইড দিয়া দৌড়াইয়া গিয়া
ঠাস কইরা দরজাটা লাগাইলো
আর গেছিলো
চইলা।
আর ভাবছি
শে আমার সবগুলি বইও পড়ছে
কবিতার।
আমি জাস্ট ভাবলাম শে হয়তো কইবো না
কাউরে যে
আমি দেখতে সুন্দর আছিলাম না।