সনেট
১
নিবিড় মিলনের মাঝে দুটি মন যদি এক হয় তবে তার মাঝে কখনই কেন বাধা স্বীকার করবো না, যে প্রেম প্রেমই না, যে প্রেম ক্ষণেক্ষণে মত বদলায় অথবা নূতন প্রভুর কাছে নব অঙ্গীকার করে চলে। যে প্রেম প্রকৃত তা চিরদিন লক্ষ্যে চিরস্থির থাকে। ঝড়ের আঘাতে সে কোনদিনই কম্পিত হয় না। অচঞ্চল দূরের নক্ষত্র যেন কখনই কক্ষচু্ত হয় না যে মহত্ব অনস্বীকার্য যদিও তার যোগ্যতা অজ্ঞাত।
কালের করাল হাতে এই প্রেম কখনই ক্রীড়ানক নয়, অথচ কালগ্রাসে ক্সয় হয় সুন্দর কত গন্ড আর ওষ্ঠাধর। কালের গতির ঘায়ে এই প্রেম কখনই নিরর্থক হয় না। সমস্ত ধ্বংসের মাঝে এই প্রেম রয়ে যায় অজর অমর। এ যদি ভুল বলে প্রমাণিত হয়, মিথ্যা হয় তবে আমার সব কবিতা মিথ্যা বলে প্রমাণিত হবে, আমার প্রেম মিথ্যা বলে বিদিত হবে।
২
হে প্রিয়, যখন ধরেছি বহিরঙ্গ সম্মানের হীন চন্দ্রাতপ, তোমার পথে দিয়েছি আমার সমস্ত শ্রদ্ধাসিক্ত ভালবাসার অঞ্জলী। সুখ ও দুঃখের যত তীব্র শীতাতপ আমি সইতে পারিনি। অনন্তের ভিত্তি তবু তা কালের জয়ে জলাঞ্জলী দিতে পারে নি। আমি দেখেছি যারা রূপ আর অনুগ্রহ চায় তারা অনেক বেশী হারায় যা তারা ভালবেসে দেয়। তারা সরল সুবোশ ছেড়ে মিশ্রিত উপাদানে সংগ্রহ করে চলে, তাদের ক্ষেত্রে চোখের পলক ফেলতে না ফেলতে সমস্ত রূপ আর অনুগ্রহ নিঃশেষে ফুরিয়ে যায়। তার থেকে তোমার অন্তরে আমাকে টেনে নাও, আমি যদিও নিঃস্ব তুও আমি মুক্ত, আমার আত্মা স্বাধীন। আমার অবিমিশ্রিত সত্তা ছলনাকে কখনও প্রশ্রয় দেয় না। আমার সত্তা তোমাতেই উৎসর্গকৃত। সম্পূর্ণ প্রতারণা হীন সে সত্তা। আমার আত্মা যখন অকারণে অভিযুক্ত হবে তখনো তুমি কত শত চাপ ও পীড়ন তুচ্ছ করে মুক্ত থাক।
৩
হে তরুন বালক তোমার মুষ্টিকে দৃঢ়বদ্ধ কর, কালের কাস্তে ভয়ানক আর তার ভ্রাম্যমান দর্পন চপল। যখন তুমি দুর্বল হয়ে পড়ে তখন তোমার আপন আত্মার দর্পনে প্রেমিককে দুর্বল করে দেখাও, যেভাবে তোমার প্রেমিক তোমার মনে প্রতিবিম্বিত হয়ে আছে। পরম কর্ত্রী প্রকৃতি যেদিকে চলবে। যেদিকে সেটা চালাতে চাইবে, যদিই তুমি এগিয়ে যাও এখনি সে তোমায় টেনে ধরবে। তার কবলে সে তোমাকে রেখে দেয় এই উদ্দেশ্য নিয়ে অদ্ভুত এক সূক্ষ্ম কৌশলে সে কালকে ধ্বংস করে অকারণে। হে বালক, সে প্রকৃতিকে তুমি ভয় করে চলো, তার মতে মত দিয়ে চলো দেরী হলেও সে তার সম্পদ যেন তোমাকে অর্পন করে, দেরীতে হলেও তার দেনা পাওনা শোধ করে দিতে হবে, পরিশেষে যা দেবার সে তোমাকেই দিয়ে যাবে।
৪
যতবার তোমার হাত সুরের মুর্ছনায় ফেটে পড়ে বীণার তারের ওপর তোমার আঙুলের সাথে সে তার নেচে চলে, তোমার আঙুলের মুদু চালনায় যে গীতের সুষ্টি হয় তাতে আমার কর্ণকুহর হঠাৎ করে স্তব্দবিহবল হয়ে পড়ে বীণার তারের ভাগ্যকেতাই আমি ঈর্ষা করি আমি ফেটে পড়ি তীব্র ভীষণ আকার ধারণ করে। আমার ওষ্ঠ দুটি তোমার চুম্বনের আশায় সর্বদাই প্রস্তত। প্রাণহীন বীণার তাদের উদ্বত্য দেখে তার ব্যথা তীব্র ভীষণ আকার ধারণ করে। আমার ওষ্ঠ দুটি তোমার চুম্বনের আশায় সর্বদায় প্রস্তত।
প্রাণহীন বীনার তারগুলি তোমার আজ আমার ওষ্ঠ বীণার তারে পরিণত হতে চায়। সে স্পর্শ না পেয়ে তারা আজ নির্জীব হয়ে আছে। হে প্রিয়া, তুমি যত পারো তোমার আঙুলগুলোকে উদ্বত বীণার তারে দিও কিন্তু একমাত্র তোমার চুম্বন দিও আমার দুটি অধরে।
৫
আমার প্রিয়ার মুখ সূর্যের মত উজ্জল নয়। তার অধরোষ্ঠ থেকে রক্ত-প্রবাল অনেক বেশী লাল। তুষারের মত তার বক্ষ শুভ্র সমুজ্জ্বল নয়। তার কেনাজালে মন কৃষ্ণ অমাংস্য জটিল তারের মত জীবনের নানাস্থানে অনেক দেখেছি রক্ত শ্বেত গোলাপ আমার প্রিয়ার গন্ড গোলাপের মত সুন্দর নয়। যে গন্ধ আমার প্রিয় নিঃশ্বাসের সাথে নিঃসৃত হয়, সে গন্ধকে গোলাপের গন্ধের সাথে তুলনা করাই বৃথা অপলাপ। তার কথা ভালবাসা কারণ তা কি যেন এক নেশায় নেশা, কিন্তু সংগীতের মত সেকথা জানি তা মধুর নয়। মন্দ মধুর পায়ে সে যখন মাটির পরে যাওয়া আসা করে মর্ত্যের সে মানবীকে কখনই স্বর্গের দেবী বলে ভুল হয় না। তবুও শপথ করে বলে যে তার প্রতি আমার প্রেম মাত্য সুবিরল। মিথ্যা যত তুলনার অতীত সে তার রূপগুণের সম্বল।
প্রেমের কবিতা
এক.
সে পথিক নয় প্রণয় পথের…
যে ভ্রান্ত হয়ে রাস্তা ভোলে,
নতুন মোহে মুগ্ধ হয়ে,
নিরুদ্দেশে যায় যে চলে।
অথবা জলের রেখায়, যায়..
বাষ্পশ্বাসে অস্তাচলে।
এ আঁচড় অমর আখর, যে
ঝড়ের বুকে বজ্র আঁকে!
নীরব লয়ের স্তব্ধ বায়ে..
মৃত্যু চোখে চক্ষু রাখে!
সূর্যের সকাল এ যে ধ্রুবতারার আমন্ত্রণ,
পথভোলা পর্ণমোচীর নব হরিৎ চিরন্তন!
মূল্যের ভাবনাবিহীন অমূল্য মাণিক রতন!
দুই.
ভয় নেই আর সূর্যজ্বালার,
অগ্নিসম তপ্ত শিখায়!
কিংবা ভীষণ শীতপ্রবাহের..
রুক্ষরাগের প্রখরতায়!
যা করার ছিল, করেছ সব,
নিয়েছ, যা প্রাপ্য হিসাব,
আমার সকল ঘরের আশা…
স্বর্ণসম ভালোবাসা…
সখা সখীর সোনার মিনার…
লুটায় জানিই এ ধূলার পর!
তিন.
ভয় নেই আর রাজ ভ্রূকুটির,
তুমি হেনেছ যা বজ্র হানার!
চাও না অন্ন বা পরিধেয়,
তৃণই বৃক্ষ সমান তোমার!
রাজদণ্ড, শিক্ষা, সৌষ্ঠব,
সব আজ এই পথ ধরে
নামো…নামো এসে এই ধূলার পরে!
চার.
বিদ্যুতেরও ভয় নেই তোমার,
ডরাও না আর বজ্রাঘাতেও!
নিন্দুকেরা যা চায় রটাক..
ভয় কর না কুৎসাতেও।
তুমি শেষ করেছ দুঃখ বেদন
মুছেছ সব হাস্যকে!…শুধু-
প্রেম আছ যত..যৌবন রত,
তোমার ও দুটি হাত ধরে-
ভুলুক.. আছে পাওনা যত
নামুক, এসে এই ধূলার পরে।
পাঁচ.
কোনো শাসক কঠোরমতি, জানি…
করবে না আর তোমার ক্ষতি!
তন্ত্রবিদ্যা বা হোক আলৌকিক, জানি..
ছোঁবে না তোমায়, তুমি রবেই ঠিক।
তোমার নীরব মায়ার মৈথুন বরে..
তুমি উজল থাকো, ওই মৃত্যুর পারে।
ছয়.
ফেরাও তোমার অধরখানি, যা মধুর ভুলেছে তার শপথ,
সরাও সে চোখ…সে মিথ্যা আলোক,
যার আঁধার ভোলায় ভোরের পথ।
তবু, মোর চুম্বন..অনুক্ষণ আনুক আনুক প্রেম অণুরণন,
তবু,ব্যর্থতায় যা বারংবার করে নিত্য নিথর বধির রোদন।
উক্তি সমূহ
১. “ ভালোবাসা হল অসংখ্য উষ্ণ দীর্ঘশ্বাসের সমন্বয়ে সৃষ্ট ধোঁয়াশা। ”
২. ” অনেক প্রেমদেবতা (কিউপিড) আছেন যারা তীর দিয়ে খুন করেন, আর কিছু আছেন যারা ফাঁদে ফেলে মারেন। ”
৩.” কাউকে সারা জীবন কাছে পেতে চাও? তাহলে প্রেম দিয়ে নয় বন্ধুত্ব দিয়ে আগলে রাখো। কারণ প্রেম একদিন হারিয়ে যাবে কিন্তু বন্ধুত্ব কোনদিন হারায় না । ”
৪).” ভালোবাসার আগুনে পানি উষ্ণ হয়, কিন্তু পানি ভালোবাসার আগুন নেভাতে পারে না। ”
৫. ” আমি কি তোমাকে কোনো গ্রীষ্মের দিনের সঙ্গে তুলনা করব? তুমি একটু বেশিই প্রেমময় ও নাতিশীতোষ্ণ। “
৬.” সত্যিকার ভালোবাসার পথ কখনোই মসৃণ হয় না। “
৭. ” সে ভালোবাসা ভালোবাসাই নয়
যা বিকল্প জন পেলেই বদলে যায়। “
৮. ” সবাইকে ভালোবাসুন, খুব কম লোকের উপর ভরসা রাখুন, কারো প্রতিই ভুল কিছু করবেন না। “
৯. ” যে তার ভালোবাসা প্রকাশ করতে পারে না ,সে ভালোবাসতেই জানে না। “
১০.”তোমার একটু অভিমানের জন্য যদি কারো চোখে জল আসে, তবে মনে রেখো, তার চেয়ে বেশি কেউ তোমাকে ভালোবাসে না।“
১১. ” আমি সবসময় নিজেকে সুখী ভাবি, কারণ আমি কখনো কারো কাছে কিছু প্রত্যাশা করি না, কারো কাছে কিছু প্রত্যাশা করাটা সবসময়ই দুঃখের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।“
১২.”যন্ত্রণা নাও, নিখুঁত হয়ে ওঠো।“
১৩.”আমার জিহ্বা আমার হৃদয়ের রাগগুলো প্রকাশের জন্যই, সেসব গোপন করতে গেলে হৃদয়টি ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যাবে।“
১৪. “প্রত্যাশাই সকল মর্মবেদনার কেন্দ্র বিন্দু।“
বন্ধু এবং বন্ধুত্ব নিয়ে উইলিয়াম শেক্সপিয়ার এর কিছু উক্তিসমূহ:-
১৫. “আমার ভালো বন্ধুদের কথা মনে করে আমি যতোটা সুখী হতে পারি, অন্য কোনোভাবে ততোটা সুখী হতে পারি না।“
১৬ “বিপদের সময়ে যে হাত বাড়িয়ে দেয় সেই সত্যিকারের বন্ধু।“
১৭.“ কাউকে সারা জীবন কাছে পেতে চাও ? তাহলে প্রেম দিয়ে নয় বন্ধুত্ব দিয়ে আগলে রাখো । কারণ প্রেম একদিন হারিয়ে যাবে কিন্তু বন্ধুত্ব কোনদিন হারায় না।“
১৮.“ সততার নিকট দুর্নীতি কোনোদিনই জয়ী হতে পারে না।”
১৯. “মহত্ত্বের প্রতীক হচ্ছে ক্ষমাশীলতা।“
২০. “সৎ হওয়া মানে দুনিয়ার হাজারো মানুষের ভীড়ে বাছাইকৃত একজন হওয়া।“
২১. “যা তুমি দেখাও, তার চেয়ে বেশি তোমার থাকা উচিত। যা তুমি জানো, তার তুলনায় কম কথা বলা উচিত।“
২২. “সাফল্যের ৩টি শর্ত:-
অন্যের থেকে বেশি জানুন!
অন্যের থেকে বেশি কাজ করুন!
অন্যের থেকে কম আশা করুন!“
২৩.” প্রয়োজন খারাপ কেও ভালো করে তোলে।“
২৪. ” আনন্দ ও কাজ সময়কে সংক্ষিপ্ত করে।“
২৫. “মন যদি প্রস্তুত থাকে তাহলে সব কিছুই প্রস্তুত আছে।“
২৬. “সংসারে কারো ওপর ভরসা করো না, নিজের হাত এবং পায়ের ওপর ভরসা করতে শেখো।”
২৭. “মনের সৌন্দর্যকে যে অগ্রাধিকার দেয় সংসারে সেই জয়লাভ করে।”
২৮.“যন্ত্রণা নাও, নিখুঁত হয়ে ওঠো।”
২৯.”ভীরুরা মরার আগে বারবার মরে। কিন্তু সাহসীরা মৃত্যুর স্বাদ একবারই গ্রহণ করে।“
৩০.”তারাই সুখী যারা নিন্দা শুনে এবং নিজেকে সংশোধন করতে পারেন।“
৩১.”জীবন মানেই অনিশ্চিত ভ্রমণ।“
৩২. “পুরো দুনিয়াটাই একটা রঙ্গমঞ্চ, আর প্রতিটি নারী ও পুরুষ সে মঞ্চের অভিনেতা; এই মঞ্চে প্রবেশ পথও আছে আবার বহির্গমণ পথও আছে,জীবনে একজন মানুষ এই মঞ্চে অসংখ্য চরিত্রে অভিনয় করেন।“
৩৩.”আমি অনুভব করছি তা চলে গেছে কিন্তু কখন তা আমি জানি না।“
৩৪. “ওহে, কেউকি আমাকে শেখাবে কী করে আমি চিন্তা করা ভুলতে পারি!”
৩৫. ” আমি নষ্ট করেছি সময়, এখন সময় নষ্ট করছে আমায়।“
৩৬. “আমি আমার জিহ্বা চেপে ধরে রাখলে তা আমার হৃদয় ভাঙ্গা ছাড়া আর কোনো ভালো ফলই বয়ে আনবে না।”
৩৭.”উম্মত্ততাই জীবনের মহিমা।“
৩৮.”লোকে বলে অল্প বয়সে বেশি পেকে গিয়ে কেউই কখনো বেশি দিন বাঁচে নি।“
৩৯.”প্রিয় ব্রুটাস, ভুলটা আমাদের তারকাদের মধ্যে নয় বরং আমাদের নিজেদের মধ্যেই।“
৪০. “আমাকে ভুলে যেও না।“
সৃষ্টির বিস্ময়ের কাছে আমরা বংশের জন্য জিজ্ঞাসা করি
সৃষ্টির বিস্ময়ের কাছে আমরা সন্তানের জন্য বলি
কেন সৌন্দর্যের গোলাপ কখনই নিভে যায় না,
এবং যখন এটি একদিন ম্লান হয়ে যাবে তখন পড়তে হবে,
এর কুঁড়ি তার স্মৃতি অবিরত রাখতে পারে:
তবে আপনি কেবল আপনার জ্বলজ্বল চোখের প্রতি নিবেদিত,
আপনার আলোর শিখাকে খাওয়ানোর জন্য নিজেকে পোড়াও
যেখানে ধন আছে সেখানে দুর্দশা তৈরি করা,
আপনি আপনার শত্রু, আপনার মিষ্টি স্ব প্রতি খুব নিষ্ঠুর।
আপনি এখন বিশ্বের তাজা ফুল
এবং প্রাণবন্ত বসন্তের একমাত্র হেরাল্ড,
সনেটঃ আমি কি আপনাকে গ্রীষ্মের দিনের সাথে তুলনা করতে পারি?
আমি কি আপনাকে গ্রীষ্মের দিনের সাথে তুলনা করতে পারি?
আপনি আরও প্রেমময় এবং আরও শান্ত।
প্রবল বাতাস মেঘের কান্ডকে কাঁপায়,
এবং গ্রীষ্মের কোর্সটি খুব শীঘ্রই শেষ হবে।
কখনও কখনও খুব উত্তপ্ত আকাশের চোখ জ্বলজ্বল করে,
এবং প্রায়শই তার সোনার ত্বক গাens় হয়;
এবং প্রতিটি সুন্দর জিনিস মাঝে মাঝে সৌন্দর্য হ্রাস পায়,
সুযোগ দ্বারা বা প্রকৃতির পরিবর্তিত গতি দ্বারা ছিনতাই।
কিন্তু আপনার চির গ্রীষ্মটি ম্লান হবে না,
আপনার নিজের সৌন্দর্যটি হারাবেন না,
সনেটঃ যখন, ভাগ্য এবং পুরুষদের সাথে অপ্রিয়
যখন, ভাগ্য এবং পুরুষদের সাথে অপ্রিয়,
নির্জনে আমি আমার বাহ্যিক স্থানে শোক জানাই
এবং নিরর্থক moans সঙ্গে নিস্তেজ আকাশ অবলম্বন
এবং আমি নিজেকে মূল্য দিয়েছি এবং আমার ভাগ্যকে অভিশাপ দিচ্ছি:
যারা প্রত্যাশায় সমৃদ্ধ তাদের সাথে অনুরূপ হতে চাই,
প্রসারিত তার মত, অনেক বন্ধু তার সাথে
এবং আমি এটির শিল্প এবং তার দক্ষতা কামনা করি,
আমার কাছে যা প্রিয় তা নিয়ে মোটেই সন্তুষ্ট নয়:
আমি যদি এই অনুমানগুলিতে নিজেকে প্রায় ঘৃণা করি
আমি আপনাকে ভাবতে পেরেছি, এটাই আমার আত্মা,
সনেট :: আমার মধ্যে আপনি বছরের সেই সময়টি দেখতে পান
আমার মধ্যে আপনি বছরের যে সময় দেখতে
যখন কোনও বা কয়েকটি হলুদ পাতা এখনও প্রতিরোধ করে না
যে শাখাগুলিতে শীত থেকে বিরত থাকে,
খালি ধ্বংসপ্রাপ্ত খিলান যেখানে প্রফুল্ল পাখি গান করত।
আমার মধ্যে আপনি একটি দিনের গোধূলি দেখেন
যা সূর্যাস্তের পরে পশ্চিমে অদৃশ্য হয়ে যায়
এবং ধীরে ধীরে তাকে অন্ধকার রাতে গ্রাস করা হয়,
সেই জীবনের ছায়া যা শান্তিতে সবকিছুকে সীমাবদ্ধ করে।
আমার মধ্যে আপনি সেই আগুন জ্বলতে দেখছেন
যা তার যৌবনের ছাইয়ের মধ্যে নিভে গেছে
সনেট: আমাকে কখনও প্রতিবন্ধকতা তৈরি করতে দেবেন না
এটি আমার পক্ষে কখনও বাধা হয়ে উঠুক না
বিশ্বস্ত আত্মার মিলনে; প্রেম ভালোবাসা নয়
যদি এটি পরিবর্তিত হয় যখন এটি পরিবর্তন হয়
বা অন্য পাতা যখন অদৃশ্য হয়ে যায়।
ওহ না! আমোর একটি সর্বদা স্থির বীকন is
যে ঝড় উপর আধিপত্য এবং কখনও বিঘ্নিত;
হেরে যাওয়া প্রতিটি নৌকোটির গাইড স্টার,
যার মান অজানা, যদিও দূরত্বটি জানা যায়।
গোলাপী ঠোঁট এবং গাল থাকলেও প্রেম সময় সাপেক্ষে নয়
তারা তার ফলক বক্ররেখা পড়তে হবে;